চারিদিক থেকে আসছে দাবি যে সর্বভারতীয় ইঞ্জিনিয়ারিং ও মেডিক্যাল পরীক্ষার তারিখ যেন বদলে দেয় কেন্দ্র। কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের রায়ের ওপর ভরসা রেখে সেই দাবি মানল না কেন্দ্র। পূর্ব নির্ধারিত সূচী মেনেই পরীক্ষা হবে জানাল ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি। তবে পরীক্ষার্থীদের সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে একগুচ্ছ পদক্ষেপ নেওয়ার কথা জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারি সংস্থাটি।
কোভিডের জেরে পরীক্ষা পিছিয়ে দেওয়ার দাবি তুলেছেন ছাত্র ছাত্রীরা। সেই দাবিতে সুর মিলিয়েছে রাজনৈতিক দলগুলি। মহারাষ্ট্র, পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা সহ বিভিন্ন রাজ্যের তরফ থেকে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লেখা হয়েছে যাতে কিছুদিন পরীক্ষা পিছিয়ে দেওয়া হয়। অনেক রাজ্যে এখন বন্যা হচ্ছে। সেই বন্যাপীড়িত ছাত্র ছাত্রীরাও একই আবেদন করেছেন। কিন্তু তা শুনল না কেন্দ্র।
এদিন বিজ্ঞপ্তিতে এনটিএ জানিয়েছে পড়ুয়াদের স্বার্থে ১-৬ সেপ্টেম্বরের মধ্যে জয়েন্ট এন্ট্রান্স মেন ও ১৩ সেপ্টেম্বর নিট পরীক্ষা নেওয়া হবে। JEE Main-এর পরীক্ষা কেন্দ্র ৫৭০ থেকে ৬৬০ করা হয়েছে। NEET-এর ক্ষেত্রে পরীক্ষাকেন্দ্রের সংখ্যা ২৫৪৬ থেকে ৩৮৪৩ করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, জয়েন্ট মেন হল কমপিউটার ভিত্তিক পরীক্ষা, নিট হবে কলম-কাগজে। জুলাইয়ে পরীক্ষাগুলি হওয়ার কথা হলেও কোভিডের জেরে পিছিয়ে যায়।
জয়েন্টে একটি আসন ছেড়ে বসবেন পরীক্ষার্থীরা সোশ্যাল ডিস্টেন্সিংয়ের জন্য। নিটে একটি ঘরে আগের ২৪ জনের পরিবর্তে ১২ জন করে বসানো হবে। রাজ্য সরকারগুলির থেকে কেন্দ্র সহায়তা চেয়েছে যাতে পড়ুয়ারা অনায়াসে পরীক্ষাকেন্দ্রে আসতে পারেন।
সব মিলিয়ে মোট ৮.৫৮ লক্ষ পড়ুয়ার জয়েন্টে বসার জন্য নাম নথিভুক্ত করেছেন। নিটের ক্ষেত্রে আন্ডার গ্র্যাজুয়েট স্তরে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৫.৯৭ লাখ। কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তের পর কার্যত এটি নিশ্চিত যে কয়েকদিনের মধ্যে কোভিডের মধ্যেই কেরিয়ারের এত বড় পরীক্ষায় বসতে হবে লাখ লাখ ছাত্র ছাত্রীদের। তবে এই নিয়ে যে যুক্তি ও পালটা যুক্তির পালা এখনই শেষ হচ্ছে না, তা বলাই যায়।
চারিদিক থেকে আসছে দাবি যে সর্বভারতীয় ইঞ্জিনিয়ারিং ও মেডিক্যাল পরীক্ষার তারিখ যেন বদলে দেয় কেন্দ্র। কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের রায়ের ওপর ভরসা রেখে সেই দাবি মানল না কেন্দ্র। পূর্ব নির্ধারিত সূচী মেনেই পরীক্ষা হবে জানাল ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি। তবে পরীক্ষার্থীদের সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে একগুচ্ছ পদক্ষেপ নেওয়ার কথা জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারি সংস্থাটি।
কোভিডের জেরে পরীক্ষা পিছিয়ে দেওয়ার দাবি তুলেছেন ছাত্র ছাত্রীরা। সেই দাবিতে সুর মিলিয়েছে রাজনৈতিক দলগুলি। মহারাষ্ট্র, পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা সহ বিভিন্ন রাজ্যের তরফ থেকে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লেখা হয়েছে যাতে কিছুদিন পরীক্ষা পিছিয়ে দেওয়া হয়। অনেক রাজ্যে এখন বন্যা হচ্ছে। সেই বন্যাপীড়িত ছাত্র ছাত্রীরাও একই আবেদন করেছেন। কিন্তু তা শুনল না কেন্দ্র।
এদিন বিজ্ঞপ্তিতে এনটিএ জানিয়েছে পড়ুয়াদের স্বার্থে ১-৬ সেপ্টেম্বরের মধ্যে জয়েন্ট এন্ট্রান্স মেন ও ১৩ সেপ্টেম্বর নিট পরীক্ষা নেওয়া হবে। JEE Main-এর পরীক্ষা কেন্দ্র ৫৭০ থেকে ৬৬০ করা হয়েছে। NEET-এর ক্ষেত্রে পরীক্ষাকেন্দ্রের সংখ্যা ২৫৪৬ থেকে ৩৮৪৩ করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, জয়েন্ট মেন হল কমপিউটার ভিত্তিক পরীক্ষা, নিট হবে কলম-কাগজে। জুলাইয়ে পরীক্ষাগুলি হওয়ার কথা হলেও কোভিডের জেরে পিছিয়ে যায়।
জয়েন্টে একটি আসন ছেড়ে বসবেন পরীক্ষার্থীরা সোশ্যাল ডিস্টেন্সিংয়ের জন্য। নিটে একটি ঘরে আগের ২৪ জনের পরিবর্তে ১২ জন করে বসানো হবে। রাজ্য সরকারগুলির থেকে কেন্দ্র সহায়তা চেয়েছে যাতে পড়ুয়ারা অনায়াসে পরীক্ষাকেন্দ্রে আসতে পারেন।
সব মিলিয়ে মোট ৮.৫৮ লক্ষ পড়ুয়ার জয়েন্টে বসার জন্য নাম নথিভুক্ত করেছেন। নিটের ক্ষেত্রে আন্ডার গ্র্যাজুয়েট স্তরে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৫.৯৭ লাখ। কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তের পর কার্যত এটি নিশ্চিত যে কয়েকদিনের মধ্যে কোভিডের মধ্যেই কেরিয়ারের এত বড় পরীক্ষায় বসতে হবে লাখ লাখ ছাত্র ছাত্রীদের। তবে এই নিয়ে যে যুক্তি ও পালটা যুক্তির পালা এখনই শেষ হচ্ছে না, তা বলাই যায়।