দিলীপ ঘোষ ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমনে এসে বলেন কল্যাণের বক্তৃতা নিয়ে …….. এরকম নমুনা ওনাদের পার্টিতে অনেক আছে ।মুখ্যমন্ত্রী কি ভাষায় কথা বলছেন।ভাইপো কি ভাষায় কথা বলছেন ।ঝাড় তো একটাই বাঁশ আলাদা আলাদা সেটা লোকে বুঝতে পারছে কোথায় জল ঢেলেছেন এতদিন সাধারণ মানুষ।আজকে বাংলার সংস্কৃতির যারা ঠিকা নিয়েছেন তাদের কি ভাষা ।আমরা নাকি বাংলার সংস্কৃতি বুঝিনা বাংলাকে বুঝিনা যারা বুঝেছেন পশ্চিম বাংলার মানুষ ভাবুন কাদের ক্ষমতায় বসিয়েছেন ।ভালো জামা কাপড় পরে ভালো ভালো কথা বলে যারা ক্ষমতায় এসেছিল তাদের কি আজকে আসল দাঁত বেরিয়ে গেছে।আসল রূপ লোকে বুঝতে পারছে ।এর চেয়ে বেশি অপমান বাংলাকে বাঙালিকে কেউ করেছে কোনোদিন।আমি কারো নাম নিতে চাইনা পুরো কালচারটা এরকম।ওই পার্টিতে কোনো ভদ্র লোক থাকতে পারে না আজ আমার কথাই ঠিক হয়েছে ।যারা ভদ্র লোক ছিল চলে আসছে।যতদিন ওই পার্টিতে ছিলেন তখন ভদ্র লোক ছিলেন যখন বেরিয়ে এলেন তারা চোর হয়ে গেলেন। প্রধানমন্ত্রী কৃষক নিয়ে বলায় তৃণমূল এর নেতাদের বক্তব্য নিয়ে ….. ক্ষমতায় তো আসবেই খালি সময়ের অপেক্ষা ।মে মাসের পর ওনারা কি করবেন কোথায় যাবেন সেটাও ঠিক করুন।যে ব্যবহার লোকের সঙ্গে করছেন যে ধরণের কথা বার্তা বলছেন তার জবাব তো লোকে দেবে আর নির্বাচন থেকে সেটা শুরু হবে।নরেন্দ্র মোদি ফাঁকা আওয়াজ দেন না যেটা বলেন সেটা করেন ।আর আমরা করে দেখাবো।আমাদের নেতা বলে ছিলেন ১৯ সে হাফ সেটা করে দেখিয়েছি মানুষ সঙ্গে আছেন ।আগামী বছর টিএমসি কে সাফ করতে হবে এবছর নির্বাচনে সেটাও হবে সেই জন্য যারা এই নিয়ে আছেন হবেনা ভারতীয় জনতা পার্টি যেটা বলে সেটাই করেন একদম নিশ্চিন্ত থাকুন একাধিক রাজ্যে করেছি ত্রিপুরাতে করেছি বাংলাতেও করব। অভিষেক ব্যানার্জি প্রত্যেক সভাতে বলছেন ইঞ্চিতে ইঞ্চিতে বদলা নেব সেই নিয়ে…….. মানুষ আর ভয় পায়না ওদের কাছ থেকে ওদের যোগ্যতা ক্ষমতা জানা হয়ে গেছে আপনি জানেন কিছু কিছু জন্তু-জানোয়ার আছে যারা ভয় পেলে চিৎকার চেঁচামেচি করে তাতে প্রমাণ হয় তারা ভয় পেয়েছেন সাপ ভয় পেলে ফোঁস ফোঁস করে ।এগুলো তাই ভয়ের বহির্প্রকাশ হচ্ছে মাত্র। আব্বাস সিদ্ধিকি জোট নিয়ে………. সকাল বিকেল ওরা স্টেটমেন্ট পরিবর্তন করছে ।আব্বাসের সঙ্গে যেতে চায় বলে কেউ কেউ চিঠি লিখেছে সোনিয়া মেডাম কে ।লিখিত আকারে হয়েছে ।আজকে এই বয়বৃদ্ধ নেতারা না স্মৃতির ঠিক আছে না আত্মবিশ্বাসের ঠিক আছে।কার সঙ্গে যাবেন ঠিক করতে পারছেন না অথৈ জলে পড়েছেন। রিজেন্ট পার্ক এর নাবালিকাকে শ্লীলতাহানি নিয়ে .. এটা নতুন হলো কি ?কলকাতায় না হলে মনে করেন কোনো সমস্যাই হয় না ।কলকাতায় রেপ না হলে মনে করেন পশ্চিমবঙ্গে রেপ হচ্ছে না ।ধর্ষণ এবং খুন এই দুটো ঘটনা এক সঙ্গে যুক্ত ।পাড়ায় পাড়ায় হচ্ছে এখন পাইকারি হারে হচ্ছে।উত্তর প্রদেশে একটি ঘটনা হয়েছে অপমান করা হয়েছে ধর্ষণ হয়েছে কিনা সেও বলতে পারে নি তাও নিন্দনীয় ঘটনা ।তার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়েছে সবাই গিয়ে।চিল চিৎকার শুরু হয়ে গেছে ওখানে ক্রস চলছিল শিয়ালের মতো ।এখানকার এমএলএ মন্ত্রীরা এমপি রা গিয়ে ওখানে ছবি তুলছিলেন নাটক করছিলেন।আজকে কোথায় গেলেন কলকাতার বুকে প্রতিদিন হচ্ছে শুরু হয়েছে পার্কস্ট্রিট থেকে আজকে এখানে পৌঁছছে ।আমার মনে হয় পশ্চিমবাংলার লোকের দৃষ্টি শক্তি শ্রবণ শক্তি কমে যাচ্ছে কি ?আমরা ভুলিনি পশ্চিমবাংলার লোক ও ভোলেনি আমরা মনে করিয়ে দেব সাধারণ মানুষকে।